SwiftUI অ্যাপে একাধিক ভাষা যোগ করা

SwiftUI অ্যাপ লোকালাইজ করা অনেক সহজ। ইউজারকে নিজের পছন্দ মত ভাষায় অ্যাপ ব্যবহারের সুযোগ করে দিতে পারি লোকালাইজেশনের মাধ্যমে। এর জন্য আমাদের শুধু স্ট্রিং ক্যাটালগ ফাইল যোগ করতে হবে। এরপর আমাদের অ্যাপে যত গুলো স্ট্রিং ব্যবহার করেছি, সব গুলো এই স্ট্রিং ক্যাটালগ ফাইলে যোগ হয়ে যাবে। প্রজেক্টে স্ট্রিং ক্যাটালগ ফাইল যোগ করার জন্য File > … Read more

SwiftUI স্প্ল্যাশ স্ক্রিন

সুইফট ইউআই অ্যাপে স্প্ল্যাশ স্ক্রিন দেখানো খুবি সহজ। একটা বুলিয়ান ভ্যারিয়েবল দিয়ে আমরা শুরুতে একটা স্ক্রিন দেখাবো। এরপর নির্দিষ্ট সময় পর ঐ বুলিয়ান ভ্যালু false করে দিব। এরপর if else স্ট্যাটমেন্ট ব্যবহার করে মেইন কন্টেন্ট দেখাবো। এই তো। এখানে MainView অথবা SplashScreenView নিজের প্রয়োজন মত যে কোন কিছু দেখানো যাবে। চাইলে ভিডিও, ইমেজ বা অন্য … Read more

SwifUI অ্যাপে ফুল উইডথ ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ড

এর আগের পোস্টে দেখেছি কিভাবে ইমেজ অথবা কালার ব্যবহার করে ফুল উইডথ ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করা যায়। এখন দেখব কিভাবে ভিডিও ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তার আগে দেখি কিভাবে SwiftUI অ্যাপে ভিডিও দেখানো যায়। ভিডিও দেখাতে চাইলে প্রজেক্টে বা বান্ডেলে যে ভিডিও দেখাবো, তা কপি করতে হবে। যেমন background.mp4। এরপর VideoPlayer ভিউ ব্যবহার করে আমরা … Read more

SwifUI অ্যাপে ফুল পেইজ ব্যাকগ্রাউন্ড

সুইফট ইউআই অ্যাপে কিভাবে ফুল উইডথ ইমেজ বা কালার ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যবহার করা যায়, তাই শিখব। যে কোন ভিউ এর ব্যাকগ্রাউন্ড সেট করি আমরা .background() মডিফায়ার ব্যবহার করে। যেমনঃ যা ব্যবহার করলে টেক্সট ভিউটির ব্যাকগ্রাউন্ডে ব্লু কালার দেখাবে। এখন একই টেক্সট ভিউর ফ্রেম সাইজ পরিবর্তন করলেই পুরো পেইজের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন হয়ে যাবেঃ আমরা দেখব প্রায় পুরা … Read more

iOS অ্যাপে ডার্ক বা লাইট থিম সুইচ অপশন – SwiftUI

ডিফল্ট ভাবেই SwiftUI অ্যাপ গুলো লাইট থিম অথবা ডার্ক থিম সাপোর্ট করে। আমাদের আলাদা করে কোন কিছু করতে হয় না। সাধারণত সিস্টেমের Appearance সেটিং এ যদি ডার্ক মুড সিলেক্ট করা থাকে, তাহলে ডার্ক মুডে অ্যাপের কন্টেন্ট গুলো দেখাবে। আর লাইট মুড সিলেক্ট করা থাকলে লাইট মুডে দেখাবে। তবে আমরা চাইলে অ্যাপের সেটিং পেইজে একটা অপশন … Read more

ইউজার অথেনটিকেশন – ল্যারভেল + সুইফট

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের সময় সাধারণত আমরা ব্যাকেন্ড থেকে প্রাপ্ত রেস্ট এপিআই এর মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করে থাকি। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ হচ্ছে ইউজার অথেনটিকেশন। ইউজার অথেনটিকেশনের জন্য ব্যাকেন্ডে ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকতে হবে। যেখানে ইউজার রেজিট্রেশন, লগিন, লগআউট ইত্যাদি করতে পারবে। ল্যারাভেলে এই ইউজার অথেনটিকেশন এবং সিকিউরিটি খুব সহজে ম্যানেজ করা যায়। ল্যারাভেলে REST … Read more

ক্লোজার – সুইফট প্রোগ্রামিং

ক্লোজার হচ্ছে স্পেশাল ফাংশন, যেটা ভ্যারিয়েবল বা কনস্ট্যান্টের মত ব্যবহার করা যায়, এমনকি অন্য ফাংশনের প্যারামিটার হিসেবেও পাস করা যায়। অন্যান্য প্রোগ্রামিং এ যা ল্যাম্বডা, অ্যাননিমাস ফাংশন এবং অবজেক্টিভ সিতে ব্লক নামে পরিচিত। ক্লোজারের সিনট্যাক্সঃ ক্লোজারের সাধারণ ফরম হচ্ছে নিচের মতঃ আমরা যে কোন ফাংশনকেই ক্লোজার হিসেবে লিখতে পারি। নিচের ফাংশনটি দেখিঃ যেটার ক্লোজার রূপ … Read more

জেনেরিকস – সুইফট প্রোগ্রামিং

জেনেরিকের মাধ্যমে আমরা এমন ফাংশন বা মেথড লিখতে পারি, যা যে কোন ধরণের টাইপের ডেটায় ব্যবহার করা যাবে। যেমন আমরা কম্পেয়ার করার জন্য একটা ফাংশন লিখলাম। যদি ফাংশনটি জেনেরিক না হয়, তাহলে ইন্টিজারের জন্য একটা ফাংশন, স্ট্রিং এর জন্য একটা ফাংশন আবার নিজেদের কাস্টম টাইপের জন্য আরেকটা ফাংশন লিখতে হবে। একই কাজ করে, এমন ফাংশন … Read more

সুইফট কনকারেন্সি

কনকারেন্সি হচ্ছে একই প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশ এক সাথে প্রসেস করা। কনকারেন্ট কোড গুলো রান হয় অ্যাসিঙ্ক্রোনাসলি। মানে একটা আরেকটার উপর ডিপেন্ডেন্ট থাকে না। কনকারেন্সির বিপরীত হচ্ছে লিনিয়ার বা সিঙ্ক্রোনাস প্রোগ্রাম। যেখানে প্রোগ্রামের এক অংশ রান হওয়ার পর অন্য অংশ রান হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা যদি এমন প্রোগ্রাম লিখি, তাহলে প্রোগ্রাম গুলো স্লো হবে, একটা … Read more

ক্লাস – সুইফট প্রোগ্রামিং

ক্লাসকে বলা যেতে পারে অবজেক্ট তৈরির ব্লু প্রিন্ট। অবজেক্টের সংশ্লিষ্ট ভ্যারিয়েবল বা কন্সটেন্ট (প্রোপার্টিস) এবং বিভিন্ন ফাংশনালিটি একত্রিত করার জন্য ক্লাস ব্যবহার করা হয়। সুইফট অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আর অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর বিল্ডিং ব্লক হচ্ছে ক্লাস। ক্লাসের সিনট্যাক্সঃ সুইফট প্রোগ্রামিং এ ক্লাস তৈরি করার জন্য class কিওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। এরপর ক্লাসের নাম … Read more