ইউজার অথেনটিকেশন – ল্যারভেল + সুইফট

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের সময় সাধারণত আমরা ব্যাকেন্ড থেকে প্রাপ্ত রেস্ট এপিআই এর মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করে থাকি। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ হচ্ছে ইউজার অথেনটিকেশন। ইউজার অথেনটিকেশনের জন্য ব্যাকেন্ডে ইউজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম থাকতে হবে। যেখানে ইউজার রেজিট্রেশন, লগিন, লগআউট ইত্যাদি করতে পারবে। ল্যারাভেলে এই ইউজার অথেনটিকেশন এবং সিকিউরিটি খুব সহজে ম্যানেজ করা যায়। ল্যারাভেলে REST … Read more

ক্লোজার – সুইফট প্রোগ্রামিং

ক্লোজার হচ্ছে স্পেশাল ফাংশন, যেটা ভ্যারিয়েবল বা কনস্ট্যান্টের মত ব্যবহার করা যায়, এমনকি অন্য ফাংশনের প্যারামিটার হিসেবেও পাস করা যায়। অন্যান্য প্রোগ্রামিং এ যা ল্যাম্বডা, অ্যাননিমাস ফাংশন এবং অবজেক্টিভ সিতে ব্লক নামে পরিচিত। ক্লোজারের সিনট্যাক্সঃ ক্লোজারের সাধারণ ফরম হচ্ছে নিচের মতঃ আমরা যে কোন ফাংশনকেই ক্লোজার হিসেবে লিখতে পারি। নিচের ফাংশনটি দেখিঃ যেটার ক্লোজার রূপ … Read more

জেনেরিকস – সুইফট প্রোগ্রামিং

জেনেরিকের মাধ্যমে আমরা এমন ফাংশন বা মেথড লিখতে পারি, যা যে কোন ধরণের টাইপের ডেটায় ব্যবহার করা যাবে। যেমন আমরা কম্পেয়ার করার জন্য একটা ফাংশন লিখলাম। যদি ফাংশনটি জেনেরিক না হয়, তাহলে ইন্টিজারের জন্য একটা ফাংশন, স্ট্রিং এর জন্য একটা ফাংশন আবার নিজেদের কাস্টম টাইপের জন্য আরেকটা ফাংশন লিখতে হবে। একই কাজ করে, এমন ফাংশন … Read more

সুইফট কনকারেন্সি

কনকারেন্সি হচ্ছে একই প্রোগ্রামের বিভিন্ন অংশ এক সাথে প্রসেস করা। কনকারেন্ট কোড গুলো রান হয় অ্যাসিঙ্ক্রোনাসলি। মানে একটা আরেকটার উপর ডিপেন্ডেন্ট থাকে না। কনকারেন্সির বিপরীত হচ্ছে লিনিয়ার বা সিঙ্ক্রোনাস প্রোগ্রাম। যেখানে প্রোগ্রামের এক অংশ রান হওয়ার পর অন্য অংশ রান হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা যদি এমন প্রোগ্রাম লিখি, তাহলে প্রোগ্রাম গুলো স্লো হবে, একটা … Read more

ক্লাস – সুইফট প্রোগ্রামিং

ক্লাসকে বলা যেতে পারে অবজেক্ট তৈরির ব্লু প্রিন্ট। অবজেক্টের সংশ্লিষ্ট ভ্যারিয়েবল বা কন্সটেন্ট (প্রোপার্টিস) এবং বিভিন্ন ফাংশনালিটি একত্রিত করার জন্য ক্লাস ব্যবহার করা হয়। সুইফট অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। আর অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর বিল্ডিং ব্লক হচ্ছে ক্লাস। ক্লাসের সিনট্যাক্সঃ সুইফট প্রোগ্রামিং এ ক্লাস তৈরি করার জন্য class কিওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। এরপর ক্লাসের নাম … Read more

স্ট্রাকচার – সুইফট প্রোগ্রামিং

সুইফট প্রোগ্রামিং শেখার সময় এর আগে আমরা অ্যারে, সেট, ডিকশনারি ব্যবহার করেছি। এগুলো হচ্ছে সুইফটের বিল্টইন ডেটা টাইপ। এগুলোর বাহিরেও আমরা নিজেদের প্রয়োজন মত ডেটা টাইপ তৈরি করে নিতে পারি। আর তা করতে পারি স্ট্যাকচারের মাধ্যমে। নির্দিষ্ট প্রয়োজনের সংশ্লিষ্ট ভ্যারিয়েবল বা কন্সটেন্ট (প্রোপার্টিস) এবং বিভিন্ন ফাংশনালিটি একত্রিত করার জন্য স্ট্র্যাকচার ব্যবহার করা হয়। স্ট্রাকচারের সিনট্যাক্সঃ  … Read more

সুইফট প্রোগ্রামিং এ এনুমেরেশন বা এনাম

এনুমেরেশন বা এনাম কি? এনুমেরেশন বা সংক্ষেপে এনাম হচ্ছে ইউজার ডিফাইন্ড ফিক্সড সেট ডেটা টাইপ। এনাম তৈরির সময় এর ভ্যালু গুলো বলে দিতে হয়। এই স্পেশাল টাইপ ভ্যারিয়েবল গুলো সাধারণত সুইচ এবং কনডিশনালের সাথে ব্যবহৃত হয়। এনাম ডেটা টাইপ তৈরির সময় enum কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়। যেমনঃ যেমন আমরা সপ্তাহের দিন গুলোর একটা ফিক্সড সেট … Read more

সুইফট ইউআই – ইমেজ

সুইফট ইউআইতে ইমেজ নিয়ে কাজ করা অনেক সহজ। এমনকি যখন আমরা একটা আইওএস প্রজেক্ট তৈরি করি, ডিফল্ট ভাবে একটা ইমেজ এবং একটা টেক্সট যোগ করা থাকে। এই টেম্পলেটে যে ইমেজটা দেখানো হয়েছে, তা হচ্ছে SF Symbols থেকে একটা আইকন। এই SF Symbols এ কয়েক হাজার আইকন রয়েছে। যেগুলো আমাদের অ্যাপে সরাসরি ব্যবহার করতে পারি। তার … Read more

সুইফট প্রোগ্রামিং – ডিকশনারি

কী ভ্যালু পেয়ারে কোন ডেটা স্টোর করার জন্য ডিকশনারি ব্যবহার করা হয়। অনেকটা রিয়েল লাইফ ডিকশনারির মতই। যেখানে একটা  আইটেম কাজ করে key হিসেবে, আরেকেকটা value হিসেবে। যেমনঃ এখানে আমরা একটা ডিকশনারি তৈরি করেছি। এই ডিকশনারিতে দুইটা কি-ভ্যালু পেয়ার রয়েছে। এছাড়া ডিকশনারি তৈরি করার সময় [String: String] দিয়ে বলে দিয়েছি এখানে কী এবং ভ্যালু দুইটাই … Read more

সুইফট প্রোগ্রামিং এ সূচনা

সুইফট/Swift হচ্ছে অ্যাপলের প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। এর আগে রাজত্ব করত অবজেক্টিভ সি। ইতিমধ্যে সুইফট রাজত্ব শুরু করেছে। সুইফট ফাস্ট, মডার্ন, সেইফ এবং ইন্টারঅ্যাকটিভ অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। সিনট্যাক্স খুবি সহজ এবং সুন্দর।  সুইফট দিয়ে অ্যাপল ইকোসিস্টেমের পাশাপাশি অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের জন্যও সফটওয়ার ডেভেলপ করা যায়। সুইফট নিয়ে বেশি কয়েকটি লেখা লিখেছি। সেগুলো সুইফট প্রোগ্রামিং পেইজ থেকে … Read more